২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:১৫ অপরাহ্ন, ২৯শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৭ হিজরি, শুক্রবার, ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নোটিশ
জরুরী ভিত্তিতে কিছুসংখ্যক জেলা-উপজেলা প্রতিনিধি নিয়োগ দেওয়া হবে যোগাযোগ- ০১৭১২৫৭৩৯৭৮
সর্বশেষ সংবাদ :
স্ত্রীকে নির্যাতনের মামলায় বরগুনার শিক্ষা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রবিউল হত্যা মামলায় নিরপরাধদের জড়ানোর অভিযোগে বাবুগঞ্জে বিএনপি’র একাংশের সংবাদ সম্মেলন বাবুগঞ্জের ছাত্রদল নেতার খুনিদের গ্রেপ্তার পরবর্তী দৃষ্টান্ত ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ চুয়াডাঙ্গায় ৩ তক্ষকসহ গ্রেফতার ১জন বাবুগঞ্জ এলজিইডি’র এলসিএস কমিউনিটি অর্গানাইজার সানজিদার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার ও হয়রানির অভিযোগ জোটের চাপ নাকি অভ্যন্তরীণ কোন্দল? বরিশাল -৩ আসনে এখনো প্রার্থী চূড়ান্ত করতে পারেনি বিএনপি। ভোটারদের মাঝে ‘ভিআইপি চমক’-এর গুঞ্জন বাবুগঞ্জে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস এর ৫০ বছর পূর্তীতে ঝালকাঠি জেলা জাসাসের উদ্যোগে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান বাংলাবান্ধায় ভারসাম্যহীন নারী গণধর্ষণেন শিকার চার ধর্ষক আটক বাবুগঞ্জে ছাত্রদল নেতা হত্যাকাণ্ড: ২১ জনের নামে মামলা!
ভেঙে গেল ১৭ বছরের সংসার, খুশিতে ডিভোর্স পার্টি দিলেন নারী।

ভেঙে গেল ১৭ বছরের সংসার, খুশিতে ডিভোর্স পার্টি দিলেন নারী।

অনলাইন ডেস্ক

নাম তার সোনিয়া গুপ্ত, ভারতীয় বংশোদ্ভূত যুক্তরাষ্ট্রের বাসিন্দা। ১৭ বছরের বৈবাহিক জীবনে দুই সন্তানের জননী তিনি। তবে শেষ পর্যন্ত দীর্ঘ দিনের সেই সংসার ভেঙে যায়। এতে ভীষণ খুশি ৪৫ বছর বয়সী সোনিয়া।

তার খুশির মাত্রা এতটা ছিল যে, বিয়ে থেকে মুক্তি পাওয়ার পর ডিভোর্স পার্টি দিয়েছেন তিনি।
বুধবার গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোনিয়া নিজের বিবাহিত জীবনের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি উপলক্ষে ডিভোর্স পার্টিতে আমন্ত্রণ জানান পরিবারের সদস্য ও বন্ধুদের।

এক ছবিতে দুই সন্তানের জননী ওই নারীকে ঝলমলে রঙিন পোশাকের ওপর ‘ফাইনালি ডিভোর্স’ লেখা সাটিন স্যাশ পরতে দেখা গেছে। পার্টিতে আগত অতিথিদের ঝলমলে ও উজ্জ্বল পোশাক পরে আসতে বলেন তিনি।

নিজের ব্যক্তিত্বের আঙ্গিকেই পার্টির থিম ঠিক করেছিলেন সোনিয়া। তিনি নিজেকে একজন খোলামনের মানুষ হিসেবে অভিহিত করেছেন। কিন্তু তার স্বামী ছিলেন পুরোপুরি তার বিপরীত। বিয়ের পর থেকেই ভীষণ মনমরা থাকতেন সোনিয়া।

তিনি জানতেন তাদের জুটি একদম মানায় না।
২০০৩ সালে ভারতে বিয়ে হয় সোনিয়ার। বিয়ের পরই তিনি অনুধাবন করেন, তার বিবাহিত জীবন সুখের নয়। এরপর বহু বছর ধরে বিয়ে টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করেন তিনি।

বিয়ে ভাঙার ব্যাপারে সোনিয়া বলেন, আমি যখন ডিভোর্সের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে আমার পরিবারকে জানাই, তারা আমার এই সিদ্ধান্ত একদমই মেনে নেয়নি।

কিন্তু আমার দুই ছেলে আর বন্ধুরা আমাকে সব সময় সমর্থন জানিয়েছেন। সূত্র: ডেইলি মিরর

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন




© All rights reserved © 2019